কোন রকম অপরাধে জড়ানো যাবেনা – ইঞ্জিনিয়ার মমিনুল হক
কেন্দ্রিয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তি বিএনপির প্রধান সমন্বয়ক ইঞ্জি. মমিনুল হক বলেছেন কোনো ধরনের অপরাধমূলক কার্যক্রমে সাথে জড়িত থাকা যাবে না। কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেলে, সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা চাই, একটি নতুন ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। যেখানে কেউ নির্যাতনের শিকার হবে না। আমাদের নেতা তারেক রহমানের এতে কড়া হুশিয়ার বার্তা যা আপনাদের আবারো জানিয়ে দিলাম। যদিও গত ১৭ বছর মানুষের বাক স্বাধীনতা, ব্যক্তিস্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক সকল অধিকার কেড়ে নিয়েছে আওয়ামী লীগ। হাজার হাজার মামলা দিয়ে আমাদের লক্ষ-লক্ষ নেতাকর্মী ও সমর্থককে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। নেতাকর্মীদের শারিরিক-মানসিক নির্যাতন এবং ঘুম-খুনের রাজত্ব কায়েম করা হয়েছে। এর ফল হিসেবে আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন। সে কারনে আজ দেশে সঠিক গণতন্ত্র ফিরে এসেছে।
শুক্রবার বিকালে উপজেলার ৯নং গন্ধর্ব্যপুর উত্তর ইউনিয়ন বিএনপির ত্রি বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
উক্ত সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, উপজেলা বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আলহাজ্ব ইমাম হোসেন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম.এ রহিম পাটওয়ারী, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এম.এ নাফের শাহ্, পৌর বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি শাহিন মজুমদার, উপজেলা যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব কাজী জসিম, যুগ্ম আহবায়ক হুমায়ুন কবির সুমন, উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য ও চেয়ারম্যান সেলিম মিয়া, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক বিল্লাল হোসেন বেলাল, সদস্য সচিব সাইফুল ইসলাম চৌধুরী মিঠু, মৎস্য দলের সভাপতি ইমাম হোসেন প্রমুখ।
যুবদলের সাবেক সহ সভাপতি কবির হোসেন ও যুবদলের সাবেক সাধারন সম্পাদক সাইফুল ইসলাম মিয়াজীর সঞ্চালনায় ও আহবায়ক কদ্দুস মাস্টারের সভাপতিত্বে এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক আহবায়ক ফয়শাল হোসাইন, সদস্য সচিব জুয়েল রানা তালুকদারসহ উপজেলা, পৌর ও ইউনিয়ন বিএনপির নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
পরে উক্ত সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনার এড. ওমর ফারুক টিটু সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করেন। এতে সভাপতি প্রার্থী হাবিব উল্ল্যাহ মজুমদার, ইব্রাহীম খলিল, কাজী জসিম উদ্দিন, আলী আকবর শেখ ও মাহবুব আলম বাচ্চু সবাই একমত হয়ে প্রফেসর আব্দুল কুদ্দুসকে সভাপতি নির্বাচিত করেন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে খালেকুজ্জামান শামীম, দেলোয়ার হোসেন, শেখ আব্দুল আহাদ লেয়াকত, মহসিন বেপারী একমত হয়ে সুলতান মাহমুদকে সমর্থন করেন।