শাহরাস্তিতে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে জশনে জুলুস
বক্তারা প্রিয় নবীর আগমনে খুশি হয়ে শুকরিয়া করে বলেন- আল্লাহ তাআলা আমাদের নবীকে দুনিয়াতে পাঠিয়েছিলেন মানবতার মুক্তির দূত হিসেবে। একটি বৈষম্যহীন, অত্যাচারমুক্ত সমাজ গঠনে রাসূল(দঃ) সর্বদা সংগ্রাম করে গেছেন। দুনিয়ার জমিনে তাঁর আগমন না হলে মানব সম্প্রদায় ইসলাম-কোরআন কিছুই পেত না। তাই আমরা রাসূলের আগমনে জশনে জুলুস তথা আনন্দ মিছিল করি; যেভাবে মদিনায় তাঁর আগমন উপলক্ষ্যে মদিনার মানুষজন ‘তলায়াল বাদরু আলাইনা’ গেয়ে তাঁকে মদিনায় বরণ করে নিয়েছিল। আজকের দিনে রাসূল (দঃ) এর সুমহান আদর্শকে বাস্তবায়িত করে একটি সুশৃংখল ও বসবাসযোগ্য পৃথিবী গঠন করা দরকার। আর সেজন্য রাসূলের প্রতি থাকতে হবে অগাধ ভালোবাসা, যাকে হুব্বে রাসূল বলে।
আবহাওয়ার প্রতিকূল পরিবেশেও শাহরাস্তিতে (চাঁদপুর) সর্বস্তরের জনতার ব্যাপক উপস্থিতিতে পবিত্র জশনে জুলুছে ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উদযাপন হয়।
জশনে জুলুসে আরও উপস্থিত ছিলেন ডাঃ জালাল উদ্দিন কাসেমী, অ্যাডভোকেট ইনদাদুল হক পাটোয়ারী, আব্দুল মান্নান মোল্লা, মুফতি ফজলুল কাদের বাগদাদী, মাস্টার হেলাল আহমেদ, কাজী আব্দুল হান্নান পাটোয়ারী, গাজী মোঃ আব্দুর রাহীম, কাজী আব্দুল হান্নান, মুফতি আনিসুর রহমান মাক্কী, এডভোকেট শেখ ফরিদ উদ্দিন সহ বিভিন্ন দরবারের পীর-মাশায়েখ পেশাজীবী ছাত্র-শিক্ষক সাধারণ মুসলিম জনতা।